সুলতানার পরিবারে সংসার ও সন্তানদের লেখাপড়ার খরচ অনেক। যদিও স্বামী ভালোই আয় করেন, তবু আর একটু ভালো থাকার জন্য সুলতানার স্বপ্ন হয় উপার্জনের। সুলগানা ভাবতেন, কীভাবে তিনি স্বামীকে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করতে পারেন। নানা ভাবনার মধ্যে দিয়ে হঠাৎ উঁকি দিয়ে আউটসোর্সিং কাজ করতে তার ইচ্ছা হয়। তিনি পত্র পত্রিকা এ নিয়ে প্রচুর প্রতিবেদন পড়েছেন। এবার তা কাজে লাগাতে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ নিলেন। ঘরে বসেই আয়ের জাদুমন্ত্র পেয়ে গেলেন সুলতানা।
ক. আউটসোর্সিং কী?
উত্তরঃ আউটসোর্সিং সাইট বা বিভিন্ন অনলাইন মার্কেট প্লেসে কাজগুলো বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা থাকে তাকে আউটসোর্সিং বলে।
খ. পেশা বলতে কি বোঝায়?
উত্তরঃ কাজগুলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে করা হয় তাই যারা ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে থাকি আমাদের বসবাস এবং ভবিষ্যতে ভালো একটা পশিসনে যাওয়াটা যে প্রয়োজন তা আমাদের আউটসোর্সিং এর কাজে লেগে থাকলে আমাদের এই কাজগুলো কে পেশা হিসেবে নিতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং যেহেতু মুক্ত পেশা তাই এই কাজকে পেশা হিসেবে নিতে পারি।
গ. সুলতানার কাজের প্রধান মাধ্যমটি বর্ণনা করো।
উত্তরঃ সুলতানার কাজের মধ্যে যে আশা নিয়ে সুলতানা কাজ করতে এতো আগ্রহ প্রকাশ করেন তার মধ্যে ফুটে উঠেছে। সুলতানা তার পরিবারের অবসর সময় বেকার সময় তিনি কিছু একটা কাজ ঘরে বসে করতে চান। তাই তার স্বামী থাকে বাধা না দিয়ে তার কাজের মধ্যে উৎসাহ দেন এবং যতটুকু প্রয়োজন একটা কাজ করতে সব তার স্বামী থাকে দেন। একটা আউটসোর্সিং কাজ করতে হলে ল্যাপটপ ব্যবহার করতে হবে সেই ল্যাপটপের টাকা থাকে দেন এবং তার পছন্দ মতো একটা ল্যাপটপ কিনে ঘরে বসে কাজের প্রস্তুতি নিয়ে প্রথমে তিনি তার স্যার এর সাথে কথা বলে কীভাবে কাজ করতে করতে হয় এবং কাজের ধরণ জেনে রাখেন এবং তার সংসার এর কাজের মধ্যে দিয়ে তিনি যে সময় অবসর সময় বসে না থেকে আউটসোর্সিং কাজ করেন। এবং তার স্বামীকে আরও বা তাদের পরিবারের আয়ের সংখ্যাটা বাড়তে থাকে। তাদের সংসার আরও সুন্দরভাবে আলতে থাকে। সুলতানার কাজের প্রধান কারণটি অতি কার্যকর ছিল।
ঘ. সুলতানার কাজের ক্ষেত্রে পুরষ্কার পাওয়ার বিষয়টি মূল্যায়ন করো।
উত্তরঃ সুলতানর কাজের ক্ষেত্রে পুরষ্কার পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত কারণ তার কাজের ধরণ দেখে অন্য মহিলারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই কাজের মধ্যে দিয়ে উৎসাহ পাবে। এটা একটা ভালো দিক কারণ অনলাইন এমন একটা জায়গা যেখানে আপনাকে অতি উচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে। আপনি কাজের মধ্যে যত সময় দিবেন তত আয় হবে। বেশিরভাগ সময় সুলতানার কাজের মতো যারা কাজের প্রতি আগ্রহ বাড়তেছে তারা তাদের স্বামীর কাছে অনুমতি বা আপনার স্বামী যদি আপনার এই সব কাজের আগ্রহী দেয় তাহলে আপনাদের সংসার আরও সুন্দর ও উন্নতি প্রকাশ পাবে। সুলাতানার কাজের দৃশ্য দেখে আমরা মুগ্ধ এই সব দেখে আজকাল মহিলারা অনলাইন আউটসোর্সিং কাজে লেগে গেছে তারা মাসে ভালো টাকা আয় করে তাদের সংসারের অভাব পূূরণ করছে। যেটা তার স্বামী থাকে অতিথিতে ধিতে পারে নায় সেটা আজ সে নিজে ঘরে বসে টাকা আয় করে কিনতে পারতেছে। আসলে সুলতানারকে আমাদের সকলের আদর্শ থেকে অবশ্যই পুরষ্কার পাওয়ার যোগ্য রেখেছে।