মানুষের পক্ষে সব
স্বপ্নই পূরণ করা সম্ভব,
যদি সে যথেষ্ট সাহসী হয়""
তুমি যাকে ভালোবাসবে হাশরের
ময়দানে তুমি তার সাথেই থাকবে।
হযরত মোহাম্মদ (সঃ)।
মানুষ এক আজব প্রাণী! সে তার হায়াত যদি একটা বছর হারিয়ে যাওয়া কে হেসে খেলে, মৌজ মাস্তি করে উদযাপন করে।
কোরআন এমন একটি জানালা। যা
দ্বারা আমরা পরবর্তী দুনিয়ার দৃশ্য দেখিতে পাই।
যে জ্ঞান অর্জনের খোঁজে বের হয়,
সে আল্লাহর পথে বের হয়।
পার্থিব জীবন ক্রীড়া ও কৌতুক ব্যতীত কিছুই নয়। পরকালের আবাস পরহেযগারদের জন্য শ্রেষ্ঠতর।
নিজের কাছে সত্য বলা হলো,
আন্তরিকতা আর অন্যের কাছে,
সত্য বলা হলো সততা।
এখনকার যুবক শ্রেণী আল্লাহর জন্য বাঁচেনা,
আল্লাহর জন্য মরে ও না। এখনকার যুবকেরা
টাকার জন্য বাঁচে, পদের জন্য বাঁচে, চাকরির জন্য বাঁচে, ইভেন একটা মেয়ের জন্য ও বাঁচে।
দুনিয়ার গরমই সহ্য করা যায় না,
হে আল্লাহ কিভাবে কবরে থাকব!
আমাদের প্রকৃত ঈমানদাররা বানাইবা,
কবর দেশে তাক দিওনা৷
মানুষ নিরাশ হয়ে যাওয়ার পরে
তিনি বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং স্বীয়,
রহমত ছড়িয়ে দেন। তিনিই কার্যনির্বাহী, প্রশংসিত।
বিপদে পড়লে দুই রাকাত নামাজ পড়ে
আল্লাহর কাছে সাহায্য চাও,
আল্লাহ ছাড়া কেউ
সাহায্য করার ক্ষমতা রাখে না৷
যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর
প্রবল বিশ্বাস রাখে,
আল্লাহ তার ইচ্ছা অপূর্ণ রাখেন না।
যে আগে বেনামাজী ছিল,
সে আজ নামাজী। তার অতীত নিয়ে
তাকে কষ্ট দিও না। কারণ আল্লাহ যাকে,
পছন্দ পতাকেই হেদায়েত দান করেন।
আবেগ হল পছন্দের মানুষটিকে
একপলক না দেখে থাকতে না পারা।
ভালোবাসা হল- পবিত্র ভাবে ভালোবাসার,
জন্য প্রিয় মানুষটির কাছ থেকে দূরে থাকা।
এই পৃথিবীতে তুমি আমার থেকে
অনেক ভালো কাউকে খুঁজে পাবে,
কিন্তু আমি তোমার বিকল্প খুঁজে পাবো না,
কারণ পৃথিবীতে তুমি শুধু একটাই।
আমি তো কেবল আমার রবকেই ডাকি
এবং তার সাথে কাউকে শরীক করি না।
পৃথিবীটা হচ্ছে একটি আয়নার মতো- তুমি
সবার সাথে যেমন ব্যবহার করবে যেমন,
মনোভাব পোষণ করবে ঠিক তেমনটাই
ফিরে পাবে প্রতিদানে।
যদি ভালো হতে চাও তবে সর্ব প্রথম
তুমি মিথ্যা বলা ছেড়ে দাও। হযরত মোহাম্মদ (সঃ)৷
হে আমাদের পালনকর্তা, আমাকে
আমার পিতা-মাতাকে এবং সব মুমিনকে,
ক্ষমা করুন, যেদিন হিসাব কায়েম হবে।
যে ব্যক্তি ভালো কাজ করার পরিকল্পনা করলো
কিন্তু বাস্তবে সে ঐ কাজ করতে পারলো না তবুও সে ব্যক্তির জন্য সওয়াব লিখা হবে। হযরত মোহাম্মদ (সঃ)।
আর তোমরা সালাত কায়েম কর,
যাকাত প্রদান কর এবং রুকূকারীদের সাথে রুকূ কর।
নারীর প্রতি সবচেয়ে বেশি অধিকার হচ্ছে তার স্বামীর, আর পুরুষের উপর সবচেয়ে বেশি অধিকার হচ্ছে তার মায়ের।
কোথাও তিনজন থাকলে তৃতীয় জনকে বাদ দিয়ে দু'জনে মিলে চুপি কথা বলবে না।
জীবনের শেষ মেকআপটা কিন্তু সুরমা আর আতর দিয়েই হবে। তাই রুপচর্চা ঘেড়ে আমল চর্চা করল বোন।
যৌবনের চেহারাটা মানুষ পছন্দ করে,
আর যৌবন কালের ইবাদত স্বয়ং আল্লাহ পছন্দ করেন।