কুলি মজুর কবিতা - লেখক কাজী নজরুল ইসলাম

0

কুলি মজুর কবিতা কাজী নজরুল ইসলামের অনেক ধরনের পুরুষদের জন্য নারীর অবস্থান নেতা আমাদের মাতৃতুল্য কাজী নজরুল ইসলামের কবিতা মধ্যে আমাদের সামাজিক বই। মানুষের মধ্যে এই ধরনের কবিতা ফটো তুলে দিন সাধারণ মানুষের সঙ্গে কর্মকর্তাদের মধ্যে যেরকম। একটু অল্প অল্প করে টাকা উপার্জন করে তাদের মধ্যে কবিতার মধ্যে অন্যতম হলেন কাজী নজরুল ইসলাম কবিতা। কুলি মজুর কবিতা যে ধরনের মানুষের সাথে আদা ব্যবহার করা হবে যাদের নামানোর প্রতিদিন টাকা উপার্জন করা টাকা পর্যন্ত তাদের সংসারের মধ্যে একটা সমস্যা হয়েছে। 



মানুষের মধ্যে মানুষের যদি বিবেক বিবেক থাকা দরকার সে রকম বিবেক নাই মানুষের কুলি মজুর কবিতা মানুষ মনে করে। মানুষকে মানুষ মনে করে না আজকাল এই ধরনের পুরুষদের মানসিকতা তেলা করে উপার্জন করে টাকা উপার্জন করে তাদের মধ্যে আমার ব্যবহার করতে পারি না। তাদেরকে বোঝা উচিত কুলি মজুর কবিতার মধ্যে কাজিন হইলাম কি ধরনের ভাষা ব্যবহার করা কি ধরনের শব্দ উচ্চারণ করে মানুষকে বুঝিয়ে দিয়েছেন তাদের সঠিকভাবে কবিতা পড়া উচিত কবিতার মধ্যে অন্যরকম মানবজীবনের। তবে তার মধ্যে মানুষের জীবনের বিচিত্র বিচিত্র ধরনের একমাত্র উপায় একমাত্র কারণ হচ্ছে আমাদের কাজী নজরুল ইসলাম মানুষকে অনেক অনেক ভালোবাসি অকারনে কবিতা মধ্যে একটা অন্যরকম ভাবে করা হয়েছে। 



কুলি মজুর কবিতা- কাজী নজরুল ইসলামঃ

দেখিনু সেদিন রেলে, 

কুলি বলে এক বাবু সা'ব তারে ঠেলে দিলে নীচে ফেলে! 

চোখ ফেটে এল জল, 

এমনি ক'রে কি জগৎ জুড়িয়া মার খাবে দুর্বল?

যে দধীচিদের হাড় দিয়ে ঐ বাষ্প-শকট চলে, 

বাবু সা'ব এসে চড়িল তাহাতে, কুলিরা পড়িল তলে।


বেতন দিয়েছ? যত মিথ্যাবাদী দল! কত পাই দিয়ে কুলিদের তুই কত ক্রোর পেলি বল? রাজপথে তর চলিছে মোটর,সাগরে জাহাজ চলে, রেলপথে  চলে বাম্প- শকট, দেশ ছেড়ে গেল কলে, 


বল ত এসব কাহাদের দান! 

তোমার  অট্রালিকা কার খুনে রাঙ্গা? 

ঠুলি খুলে দেখ, প্রতি হঁটে আছে লিখা।

তুমি জান না ক কিন-পথের প্রতি ধূলিকণা জানে,


এই পথ, ঐ জাহাজ, শকট, অট্টালিকার মানে! আসিতেছে শুভ দিন, দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা শুধিতে হইবে ঋণ! হাতুড়ি শাবল গাঁইতি চালায়ে ভাঙিল যারা পাহাড়, পাহাড় কাটা সে পথের দু'পাশে পড়িয়া যাদের হাড়,তোমারে সেবিতে হইল যাহারা মজুর মুটে ও কুলি, তোমারে বহিতে যারা পবিত্র অঙ্গে লাগাল ধূলি, তারাই মানুষ, তারাই দেবতা, গাহি তাহাদেরি গান, তাদের ব্যথিত বক্ষে পা ফেলে আসে নব উত্থান! 



তুমি শুয়ে র'বে তেতালার পরে আমরা রহিব নীচে, অথচ তোমারে দেবতা বলিব, সে ভরসা আজ মিছে! সিক্ত যাদের সারা দেহ-মন মাটির মমতা-রসে এই ধরণীর তরণীর হাল রবে তাহাদেরি বশে! তারি পদরজ অঞ্জলি করি' মাথায় লইব তুলি'



কুলি মজুর কবিতা মানুষের মধ্যে পাহাড় কাটার মধ্যে অনেক রকমের কষ্ট করতে পারা কাটে মানুষের জীবনযাপন চলাচলের জন্য প্রয়োজনীয় কবিতা। মানুষের কষ্ট বেদনা চিন্তানায়ক মানুষের মনে আসক্তি বাবা প্রকাশের মাধ্যমে যে কবিতার মধ্যে ফুটে যা মানুষের চিন্তা চেতনা মানুষের জীবনধারণের জন্য যে ভাষা চলে। আসলেই কুলি মজুর কবিতার মধ্যে কাজী নজরুল ইসলাম ও নগরায়নের যাতনাময় কবিতার মধ্যে আরেক না বাসো তবে বাসার মধ্যে মানুষ গুলো মুলো খেতে হয়। মানুষের মধ্যে এটা অন্যরকম এটা ভাষা ফুটে উঠেছে তা করেননি তাদের মধ্যে রয়েছেন যারা আমাদের মধ্যে এরকম একটা কপি পাওয়া আসলে ভাগ্যবান মানুষ। কুলি মজুর কবিতার মধ্যে পুলিশে ব্যবহার বা পাহাড় কেটে বা মানুষের মধ্যে ব্যবহার বাংলাদেশ৷ পাহাড়-পর্বত নদী-নালা খাল-বিল যেরকম পরিবেশের মাধ্যমে কুলি-মজুর ক্ষেতে-খামারে মানুষের মধ্যে রকমের আচার ব্যবহার না। করার জন্য কবিতা মধ্যে অনেক রকমের বাসা তৈরি হয়েছে যার কারণে কাজী নজরুল ইসলামের কবিতা তুলে ধরেছে মানুষের মধ্যে জীবনে কবিতা। কুলি মজুর কবিতা মধ্যে মানুষের ভাষা তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে যা মানুষের কতগুলি অসহায় মানুষের পাশে থাকবে। এরকম মানুষ আসলে কুলি মজুর কবিতার মধ্যে পড়ে থাকা উচিত আসলে মানুষের মানুষের মানুষের পাশে থাকা একটা মহৎ কাজ।

Post a Comment

0Comments
Post a Comment (0)
To Top