ব্লাড ক্যান্সার মানে মৃত্য এমন ধারণা হয়ে থাকে আসলে বর্তমানে উন্নতির চিকিৎসার কারণে মানুষের মনে ক্যান্সারের ভিত্তিটা আর আগের মতো নেই। আর বিভিন্ন ধরণের ক্যান্সার এর মধ্যে ব্লাড ক্যান্সার খুবই পরিচিত হলেও কারো কারো গেছে ব্লাড ক্যান্সার একটি আতঙ্কের নাম এবং অনেকেই র্গলো সম্পর্কে খুব একটা সচেতন নয়।
ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয়
আর তাই আজকের এই পোস্টে আপনারা জানতে পারবেন ব্লাড ক্যান্সার হলে বাঁচার ক উপায় আছে কত দিন বাঁচবেন সকল কিছু তোলে ধরা হবে। ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ ও প্রতিরোধ নিয়ে আলোচনা করব এছাড়া যদি আপনারা অন্য কোনো বিষয় সম্পর্কে জানতে ইচ্ছে করে তাহলে অব্যশই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
ব্লাড ক্যান্সার রিপোর্ট
ব্লাড ক্যান্সার কোনো ছোঁয়াচে বা কোনো সংক্রমণ নয় ব্লাড ক্যান্সার ছোট বড় যে কেউর এই রোগ হতে পারে সাধারণত লিউমিলিয়াকে ব্লাড ক্যান্সার বলা হয় এটা হলো রক্তক্ষরন ক্যান্সার। বিশেষত রক্তকোষ ক্যান্সার রক্তকোষ ক্যান্সার তৈরি হয় বর্ন মেরু বা তারপর ধাপে ধাপে পরিণত হয়ে অবশেষে এটি রক্তে আসে যদি কোনো কারণে অতি মাত্রায় ও অস্বাভাবিকভাবে এই রক্তকোষ তৈরি হয় তাহলে সুগোল পরিপাক করতে পারে না।
ব্লাড ক্যান্সার থেকে মুক্তির উপায়
যার ফলে প্রচুর অপরিপক্ক ও অস্বাভাবিক কোষ রক্ত প্রভাবে চলে আসে এর মূলত কারণ হলো রক্তক্ষনিকে আক্লান্ত হয়ে যা ক্যান্সার নাম পরিচিত আবার আসুন জেনে নেই ব্লাড ক্যান্সার কেন ও হয় ব্লাড ক্যান্সার হয় তার প্রধান কারণ হলো এখন ও অস্পষ্ট সাধারণত বিভিন্ন ধরণের তেজস্ক্রিয়া প্রভাবে রাসায়নিক ব্রজ ধূমপান কৃতিমরং কীটনাশক ভাইরাস ইত্যাদি ক্যান্সারের জন্য দায়ী।
ব্লাড ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে
এই এগুলোর প্রভাবে এবং রক্তক্ষরণে চলে আসে যার ফলে রক্তের ক্যান্সার হয়ে থাকে আবার আসুন জেনে নেই ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ গোল কি কি দীর্ঘদিনের পর রক্ত শূন্যতা ত্বকে লাল শূন্যতা দাঁতের মারি দিয়ে রক্ত পড়া হাড়ে ব্যথা বার বার সংক্রমণ ইত্যাদি লক্ষণ প্রকাশ পেতে পারে। যদি পরিবারের একজন মানুষের হয় তাহলে অন্য কারো ব্লাড ক্যান্সার হতে পারে আসলে ব্লাড ক্যান্সার হওয়ার একটাই কারণ সেটা আমরা সবাই জানি আরো যেটি আছে ডাউনসিং কোনো একটির বাচ্চা তাহলে পরবর্তী সময়ে এর ফলে লিউকোমিয়া ব্লাড আসলে প্লাজমা ও রক্ত ক্ষণিকা বা রক্ত ক্ষণিকা আবার তিন ধরণের।
ব্লাড ক্যান্সার কিভাবে হয়
এই প্রতিটি রক্ত ক্ষণিকে আমাদের দেহের মূল এরা প্রতিনিয়ত নির্দিষ্ট কোনো সময়ে আপনার শরীরে ব্লাড ক্যান্সার ধরা দিবে। বিভিন্ন ধরণের ভেজাল খবর ও কীটনাশক থেকে ব্লাড ক্যান্সার এর লক্ষণ হতে পারে তাই আপনি এই ধরণের রোগ থেকে বাঁচার জন্য আপনাকে সচেতন থাকতে হবে।
যাতে করে আপনি ব্লাড ক্যান্সার থেকে মুক্তি পেতে পারেন আসলে ব্লাড ক্যান্সার হলে মানুষের বাঁচার আয়ু বেশি দিন থাকে না হয়ত ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কিছুদিন তার আয়ু থাকতে পারে এক সময় দেখা যাবে একজন মানুষের ব্লাড ক্যান্সারের রোগীর শরীরে সম্পূর্ণ রক্ত নষ্ট হয়ে গেছে।
ক্যান্সার এর লক্ষণ
এর জন্য সে আর এই পৃথিবীতে বাঁচার আশা ছেড়ে দিতে হবে তাই আমাদের এই সব রোগ থেকে মানুষকে বাঁচতে হলে হলে অনেক নিয়ম রয়েছে আপনি যদি এই নিয়মগুলো ভালোভাবে পরে থাকেন আশা করা যায় আপনি এই ব্লাড ক্যান্সার রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার আশা অনেক বেশি। ব্লাড ক্যান্সার মানুষের জীবনে মরণব্যাধি রোগ হলে এই রোগটি যার জীবনে একবার আসে সে বোজে তার পরিণতি কত কঠোর সে জানে তার বাঁচার আশা অনেক বেশি থাকে।
তাই আমরা ব্লাড ক্যান্সার রোগ থেকে বাঁচার জন্য বিব্বিন ধরণের সিগারেট নেশাযুক্ত পানি বা বাজারের অনেক পুরোনো দিনের খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে তাহলে আপনার শরীরে বা দেহের মধ্যে এই ব্লাড ক্যান্সার রোগটা প্রবেশ করতে পারবে না।